দ্বিতীয় ধাপে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার শঙ্কা থাকলেও আর কোনো নির্বাচন পেছাবে না কমিশন। একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই তথ্য। ডিসেম্বরে কয়েক ধাপে পৌরসভা নির্বাচন শুরুর পর মার্চ থেকে ধাপে ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হবে।
নির্বাচন কমিশন বলছে, আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে মেয়াদের মধ্যেই সব ভোট শেষ হবে। পৌরসভার পর ইউনিয়নেও ভোট হবে ইভিএম পদ্ধতিতে। পাঁচ বছর পর আবারো নির্বাচন ঘিরে ব্যস্ততা বেড়েছে দেশের পৌর এলাকাগুলোতে। সব শেষ ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
এবার যখন পৌর নির্বাচনের মেয়াদ শেষ, তখন করোনা মহামারী দেশজুড়ে। কোথাও কোথাও নির্বাচন পেছানোর জন্য নির্বাচন কমিশনে আবেদন করলেও শেষ পর্যন্ত মেয়াদের মধ্যেই ভোট আয়োজনের কাজ শুরু করেছে কমিশন। মেয়াদ পূর্ণ হওয়া প্রায় তিনশো পৌরসভার ভোট। ডিসেম্বরে শুরু হয়ে তিন থেকে চার ধাপে শেষ হবে ভোট।
পৌরসভার পর মার্চেই শুরু হবে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ভোট। গত বারের মতো এবারো ভোট হবে পাঁচ থেকে ছয় ধাপে। পৌরসভার মতো ইউনয়ন পরিষদের ভোটও ইভিএম এ করতে চায় কমিশন। তবে, সক্ষমতা বিবেচনায় সব ইউনিয়নে ভোট করার মতো প্রস্তুতিও নেই। গতবারের মতো স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচনই এবারো হবে দলীয় প্রতীকে। ৪ হাজার ৫৭১ টি ইউনিয়নের মধ্যে যেগুলোর মেয়াদ শেষ হবে সেগুলোর ভোট হবে আগে ।